এম এ মান্নান
১৪৭, ময়মনসিংহ-২, (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসন থেকে এমপি পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়নের প্রত্যাশায় বিরামহীনভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ লিটন। প্রায় প্রতি বৃহস্পতিবার অফিস শেষে বাড়িতে আসেন তিনি। তারপর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে সঙ্গী সাথীদের নিয়ে গণসংযোগে বেরিয়ে পড়েন। তবে ১৪ জুলাই শনিবার ছিল ব্যতিক্রমী এক দিন। এদিন বিকাল বেলায় বিপুল পরিমাণ লোকজনসহ গণসংযোগে রাস্তায় নামেন ব্যারিস্টার লিটন। বিগত দিনে তার সাথে এত লোক আর কখনো দেখা যায়নি। নিজ বাসা থেকে আমুয়াকান্দা বাজার হয়ে তার বহর যখন ঢাকা-হালুয়াঘাট মহাসড়কে ওঠে, তখন দুচোখে শুধু মানুষ আর মানুষের স্রোত দেখা যাচ্ছিল। সাময়িক প্রচন্ড জ্যামের সৃষ্টি হয় তখন । এ সময় স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত ছিল রাস্তাঘাট। ব্যারিস্টার নাম শুনে দোকানপাট রেখে কেউ কেউ বের হয়ে যান গণসংযোগের বিশাল বহর দেখতে। পথচারীদের সাময়িক হাঁটতেও যেন কষ্ট হচ্ছিল তখন । ফুলপুর পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে লহরীটি পুনরায় আমুয়াকান্দা বাজারের মসজিদ রোড হয়ে আমুয়াকান্দায় তাদের বাসার সামনে গিয়ে শেষ হয়। ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ লিটন বলেন, আমি ফুলপুর-তারাকান্দা আসন থেকে এমপি পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে দয়া করে মনোনয়ন দেন তবে আমি নির্বাচন করব। এ সময় এক প্রশ্নের উত্তরে দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করবেন বলেও ব্যারিস্টার আবুল কালাম আজাদ লিটন জানান। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন না দিলে আমি মনে কোন কষ্ট নিব না। বরং তিনি যাকে মনোনয়ন দিবেন আমি তার পক্ষেই কাজ করব।
ব্যারিস্টার লিটনের বিশাল গণসংযোগ
